ক্তিযুদ্ধ চলাকালে লালমনিরহাট – ৬ নং সেক্টরের অধীনে ছিল । ৬ নং সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন উইং কমান্ডার – এম খাদিমুল বাসার।
৬ নং সেক্টরের হেডকোয়ার্টার ছিল বুড়িমারী – হাসর উদ্দীন উচ্চ বিদ্যালয়।
৬ নং সেক্টরেই একমাত্র সেক্টর যার হেড – কোয়ার্টার বাংলাদেশের ভূসীমার মধ্যে অবস্থিত ছিল।
জেলার দুইজন মুক্তিযোদ্ধা অসামান্য অবদানের জন্য খেতাব প্রাপ্ত হন –
১. ক্যাপ্টেন তমিজ উদ্দীন বীর বিক্রম(তুষভান্ডার)
২. ক্যাপ্টেন (অবঃ)আজিজুল হক বীর প্রতীক
জেলার সবচেয়ে বড় বধ্যভূমি কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারীতে অবস্থিত। ৭১ সালে ৪ ঠা এপ্রিল রেল ওয়ে কলোনিতে প্রায় ৪ শতাধিক মানুষকে গুলি করে মেরে গণ কবর দেয় হানাদার বাহিনী।
৭১ সালে মার্চের প্রথম সপ্তাহে জেলার প্রথম শহীদ হন সরকারী কলেজের ছাত্রলীগ নেতা শাহাজাহান।
৭১ সালে ৫ ই ডিসেম্বর হানাদার বাহিনী এই জেলা ছেড়ে পালানোর সময় তিস্থা ব্রিজ বিধস্ত করে দেয়।
৬ ই ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনী কে বিতারিত করে মুক্ত হয় লালমনিরহাট জেলা।