রাহেবুল ইসলাম টিটুল লালমনিরহাট।
মাথা গোঁজার শেষ আশ্রয় ঘড় কোনা মোর কাল বৈশাখী ঝড়ে ভাঙি লন্ড ভন্ড করে দিলো,মুই গরিব মানুষ কেমন করি ঘর তুলিম, অনেক কষ্ট করে ঘর কোনা তুলে আছুং তাও গেলো ভাঙ্গি মুই থাকিম এলা কোনটে,হামরা গরিব মানুষ কাও দেখে না। তাতে আবার করোনায় বসি বসি চলছে হামার দিন।
মুই এ্যালা (এখন) কি করি খাইম! কোন রকম মুই ভাঙা ঘর কোনাত থাখং তাও ভাঙ্গি গেল কাও মোক একনা সহযোগীতাও করলো না ঘর কোনা ভাল করার জন্য ।
এমন করি বসি থাকলে আয়-রোজগার না করলে, কেমন করি (কিভাবে) পরিবার নিয়া বাঁচমো। হামরা খুব কষ্টে আছি ।’ এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার কাশীরাম মুনসীর বাজার এলাকার মৃত্যু শামসুর হকের স্ত্রী মর্জিনা বেগম ।
হঠাৎ পাঁচ মিনিটের ঝড়ে কয়েকটি গ্রামের ঘর বাড়ি লন্ডভন্ড হয়ে গেছে।
এর মধ্যে দুই তিনিটি গ্রামে কযেকটি ঘর বাড়ি ভেঙে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
১৬(এপ্রিল ১০টার দিকে এ ঝড় হয়।
তুষভান্ডার ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নুর ইসালাম জানান, তাঁর ইউনিয়নের কাশীরাম, বৈরাতী তুষভান্ডারে বেশ কিছু বাড়ি লন্ডভন্ড হয়েছে, গাছপালা ভেঙেছে বেশি।
এ বিষয়ে তুষভান্ডার ইউপি চেয়ারম্যান নুর ইসলাম জানান, ঝড়ে যাদের ক্ষয ক্ষতি হয়েছে তাদের নাম তালিকার করা হচ্ছে।