( লালমনিরহাট জেলা প্রতিনিধি) : প্রকাশ্যে বিক্রি করছে শেয়াল ও বনোবিড়ালের মাংস। শেয়াল ও বনোবিড়ালের মাংস খেলে সকল রোগ ভাল হয় এই বলে জেলার হাতীবান্ধা উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ী গ্রামের গহেরের ডাঙ্গা এলাকায় ।
খবরটি প্রকাশের পরে উপজেলায় চানচঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। এলাকাবাসী সুত্রে জানাযায় প্রাই বন্য প্রাণী ধরে এ ব্যাবসা করে আসছে বলে জানান। গেন্দুকুড়ী গহেরের ডাঙ্গার বাসিন্দা মোঃ আবু কালাম (৩০)পিতা আজাহার আলী(৫০) দুজনে জবাই করে তাদের সহযোগী ১। খোরশেদ আলম ভুইয়া (২৮)পিতা আঃ সামাদ ভুইয়া২। ,
আলমগীর হোসেন (২২)পিতা সুরুজ জামাল৩।জমু শেখ (৪৮)পিতা মাজম শেখ ৪,আঃ মান্নান (৫০)পিতা আঃ করিম এটা জাতে প্রচার ও প্রসার ঘটে তা সোশাল মিডিয়া ফেসবুকে লাইভ দেখান নায়েব আলী পিতা মৃত আঃ গফুর।
অভিযুক্ত খোরশেদ আলমের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে সে জানান আমরা এটা বিক্রি করি মানুষের অসুখ সারানোর জন্য এটা খেলে অনেক অসুক সারে বলে সরল মানুষ ঠকানো হচ্ছে বলে প্রশ্ন করা হলে ফোন কেটে দিয়ে বন্ধ করে রাখে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক এলাকাবাসী বলেন, এটা মুসলমানদের জন্য হারাম তারা ঔষধের কথা বলে বেহালালী ও প্রতারনা করছে। এ ব্যাপারে অত্র ইউনিয়নের আ”লীগের আহবাহক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সেলিম হোসেন,বলেন তারা ধর্মীয় বিধান ও বন্য পশু নিধোন আইন লংঘন করেছে তাই আমি এদের আইনের আওতায় এনে শাস্তির জন্য প্রশাসনের দৃষ্ঠি কামনা করছি।
এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহীকর্মকর্তা সামিউল আমিন জানান, এটা একটি দন্ডনিয় অপরাধ। বনওবন্যপ্রাণী সংরক্ষন কর্মকর্তা নুরনবী বাদল বলেন বিষয়টি নিয়ে কার্যকরি ব্যবস্হা নেয়া হবে। অপর দিকে হাতীবান্ধা থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ওমর ফারুক জানান, তাদের বিরুদ্ধে তদন্তকরে ব্যাবস্হা নেওয়া হবে।